বন্দুক ইউনিয়নে সবচেয়ে উচ্চ পাহাড় হচ্ছে যমচুগ। এক কালে যম রাজা এখানে বসবাস করতেন সেই থেকে এই পাহাড়ের নামকরণ করা হয় যমচুগ। এই পাহাড়ে উঠে পুরো রাংগামাটি শহর এবং লংগদু উপজেলার আংশিক অংশও অবলোকন করা যায়। ১৯৮৪ সালে এ পাহাড়ে রাজবন বিহারের প্রথম ভাবনা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। এই ভাবনা কেন্দ্র থেকে বহু ভিক্ষু সংঘ ধ্যান সাধনা করে গেছেন।বর্ষা মৌসুসে বন্দুক ভাঙ্গা ইউনিয়ন। কর্নফুলী নদী তীর থেকে বন্দুক ভাংগা ইউনিয়নের ভারবুয়াচাপ গ্রামের একাংশ। ছবিটি নেয়া হয়েছে বর্ষাকাল ঋতুতে। বর্ষাকালে বন্দুকভাঙ্গা ইউনিয়নটি পানির সমারহে পরিপূর্ণতা লাভ করে, যা দেখতে খুবই সুন্দর ও মনোহর।বন্দুক ভাংগা ইউনিয়নটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ ।এই ইউনিয়নের যাতায়তের একমাত্র অবলম্বন এই নৌকা । বর্ষা মৌসুমের সময় কর্ণফুলী নদীটি যখন বেড়ে যায় তখন নৌকা বা ইঞ্জিন চালিত বোট ছাড়া অন্য কোন মাধ্যম থাকে না । তাই বেশির ভাক পরিবারের নৌকা বা বোট সংরক্ষণ করে রাখতে হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস